রবিবার, ৬ মার্চ, ২০১৬

হলুদ চাষ করুন লামা এগ্রো ভিলেজে

ভাবুন তো হলুদ ছাড়া রান্না কেমন হবে? আর যারা মজাদার সব খাবার খেয়ে ভুরিভোজন করেন তারা খাবারের স্বাদটা হলুদ ছাড়া কল্পনা করুন। বুঝতেই পারছেন মসলা ফসলের মধ্যে হলুদ একটি নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য। আমাদের প্রতিদিনের রান্নায় হলুদের ব্যবহার হয় সবচেয়ে বেশী। এছাড়াও অনেক ধরণের প্রসাধনী কাজে ও রং শিল্পের কাঁচামাল হিসাবে হলুদ ব্যবহার করা হয়ে থাকে। হলুদে রয়েছে আমিষ, চর্বি এবং প্রচুর ক্যালসিয়াম, লৌহ ও ক্যারোটিন।











লামা এগ্রো ভিলেজে খুব সহজেই হলুদ চাষ করে লাভবান হতে পারেন। হলুদ সব ধরণের মাটিতে চাষ করা গেলেও উর্বর দো-আঁশ বা বেলে দো-আঁশ মাটি হলুদের জন্য ভালো। যে কোন ফলের বাগানের শুরুতে সাথী ফসল হিসাবে হলুদ চাষ লাভজনক। 
 মসলা হিসেবে বিভিন্ন প্রকার রান্নার কাজে হলুদ ব্যবহার করা হয়। রুপ চর্চায়ও এর ব্যবহার রয়েছে।












লামা এগ্রো ভিলেজে একর প্রতি হলুদ উৎপাদনে ৮ থেকে ৯ মাসের মধ্যে লাভ ও খরচ নিম্নরূপ- (বিস্তারিত জানতে কল করুন ০১৭০০৫৬২৯১৩ )
খরচ সমূহ
মোট টাকা
ীজ ৪০*৫৬১ কেজি প্রতি
২২,৪০০
লেবার মজুরি৩৫০*৪৪ জন
১৫,৪০০
পানি খরচ
৬,৫০০
সার খরচ (গোবর,টিএসপি, এম ও পি, উরিয়া,জিপসাম)
৮,৩২০
জমি তৈরি খরচ
১০,০০০
বিক্রয় খরচ
১৫,০০০
মোট খরচ
৭৭,৬৬০
মোট বিক্রয় প্রতি একর ৬২০০কেজি/শুকন= ৫০০ কেজি *১৪০ টাকা
২১০,০০০
মোট লাভ
১৩২,৩৪০

মতামত জানাতে ইমেইল করুন- ‍soberpolash2016@gmail.com

বৃহস্পতিবার, ৩ মার্চ, ২০১৬

লামা এগ্রো ভিলেজের বিনিয়োগ পরিকল্পনা

নতুন নতুন ব্যবসায় পরিকল্পনা ও উদ্যোগ নিলে দেশ ধাপে ধাপে আরো সমৃদ্ধির দিকে এগিয়ে যাবে এতে সন্দেহ নাই।।  কোন ব্যবসায় বিনিয়োগ হবে লাভজনক। কিভাবে বিনিয়োগ করবেন। বিভিন্ন প্রশ্ন মনে জাগে তরুণ উদ্যোক্তা ও ব্যবসায় পরিকল্পনাকারীদের। বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ এবং অনেক বিনিয়োগ হচ্ছে এই খাতে। এছাড়াও নতুন কৃষি প্রযুক্তির ব্যবহার তো রয়েছেই। লামা এগ্রো ভিলেজে পাওয়া যাবে বিভিন্ন কৃষি পণ্য চাষ ও উৎপাদন করার সুযোগ। উন্নত প্রযুক্তি ও প্রকল্প ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে প্রতি বছরই লাভ তোলা যাবে ঘরে। এভাবেই সোবার এগ্রো এন্ড ইকো ইন্ডাস্ট্রিজের পরিচালক জানালেন তার পরিকল্পনার কথা।

বিভিন্ন ফলের উৎপাদনের মধ্যে উল্লেখযোগ্য আম ও থাই পেয়ারা।
বিভিন্ন সব্জির মধ্যে রয়েছে কলম্ব লেবু ও হলুদ। এছাড়া পোলট্রি ও মৎস পরিকল্পনাও রয়েছে এই প্রকল্পে। প্রকল্পতে যাতায়াত ব্যবস্থাও উন্নত করা হয়েছে। প্রধান সড়ক থেকে প্রকল্পতে যেতে সময় লাগে দশমিনিট। উৎপাদন থেকে শুরু করে রক্ষণাবেক্ষণ ও বাজারজাতকরণ পর্যন্ত রয়েছে সুদক্ষ ব্যবস্থাপনার আয়োজন। একর প্রতি লাভের খাতা খুলতে আপনাকে আগে জমি দেখে বরাদ্দ দিতে হবে। এরপর চারা রোপণ ও কৃষি চাষ সবই হবে লামা এগ্রো ভিলেজ এর নিবিড় পরিচালনায়।
বিস্তারিত জানতে কল করুন: 01700562913 অথবা ইমেইল করুন: soberpolash2016@gmail.com

বৃহস্পতিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

লামা এগ্রো ভিলেজে আম উৎপাদনে লাভ

বাংলাদেশের সবধরনের মানুষের প্রিয় ফল আম। এর চাহিদা ব্যাপক। এছাড়াও পুষ্টিগুণে ভরা আমের রয়েছে অনেক গুণাবলী-
যেমন পাকা আম ক্যারোটিনে ভরপুর। এছাড়া প্রচুর পরিমানে খনিজ পদার্থ থাকে। আমের রয়েছে ভেষজ গুণমের শুকনো মুকুল পাতলা পায়খানা, প্রস্রাবের জ্বালা উপশমে ব্যবহার করা যায়। আম লিভার ও যকৃতের জন্য উপকারি। নানাবিধ ব্যবহার রয়েছে আমের যেমন চাটনি, আচার, জুস ও ক্যান্ডি।



লামা এগ্রো ভিলেজে খুব সহজেই আম চাষ করে লাভবান হতে পারবেন। আমের জন্য উর্বর দোআঁশ উঁচু ও মাঝারি জমি  উপযোগী । 
লামা এগ্রো ভিলেজে একর প্রতি আমের চারা উৎপাদনে ৮ থেকে ১০ বছরের মধ্যে লাভ ও খরচ নিম্নরূপ- (বিস্তারিত জানতে কল করুন ০১৭০০৫৬২৯১৩ )


খরচ সমূহ
মোট টাকা
চারা ৬০*২৬০ পিস
১৫,৬০০
লেবার মজুরি৩৫০*৪৪ জন
১৫,৪০০
পানি খরচ
৬,৫০০
সার খরচ (গোবর, টিএসপি, এম ও পি, দস্তা, বোরন)
১২,০৯০
জমি তৈরি খরচ
২৫,০০০
বিক্রয় খরচ
২৫,০০০
পরিচর্যা খরচ প্রতি বছর ৬০০০০*৮
৪,৮০,০০০
মোট খরচ
৫৭৯,৫৯০
মোট বিক্রয় প্রতি গাছে ১০০কেজি*২৫০= ২৫০০০ কেজি *৪০ টাকা
১০,০০,০০০
মোট লাভ
৪,২০,৪১০