বুধবার, ১১ মার্চ, ২০১৫

হৃদয়ে কৃষি ও পর্যটন

মাছে ভাতে বাঙ্গালী এখন নিত্যনতুন কৃষি উৎপাদনে সক্রিয়। আমাদের কৃষক সমাজের ন্যায্য অধিকার আদায়ের দাবি অনেকদিনের। আমরা সেই কৃষি কে হৃদয়ে লালন করি। আমরা জানি বাংলাদেশের মানুষ যতই প্রযুক্তি আর বিদেশী সংস্কৃতিতে মাতুক না কেন তার মূল যে মাটিতে সেখানে সে নিজেকে আকড়ে ধরে রাখবেই। তাই অনেক দূর এগিয়ে যেতে নিজের একমাত্র যে প্রধান কর্মসংস্থান এর ক্ষেত্র সেটিতে মনোনিবেশ প্রয়োজন।


দিনের পর দিন মাঠে, ঘাটে কাজ করে কৃষক তার ফসলি জমি থেকে আমাদের চালিকাশক্তি খাদ্য উৎপাদন করেন। তাই এই পেশা ও মানুষগুলোকে কখনই অবমূল্যায়ন করা যাবেনা। আমরা পর্যটনকে এগিয়ে নিতে চাই বার বার বলছি। আর এর অগ্রযাত্রায় কৃষি যখন সমণ্বিতভাবে সামনে আসবে তখন এ হবে এক বিপ্লব।

আগের কয়েক পর্বের লেখায় কিছু ভাবনার বিষয় ছিল যে পরিবেশ বিপর্যয় ইত্যাদি। তবে মূল যে বিষয় সেটি হল সব কাজের ই কোন না কোন প্রতিক্রিয়া আছে।সুতরাং এই ভারসাম্য রক্ষায় যা যা করণীয় তা করতে থাকা এবং পাশাপাশি কৃষি ও পর্যটন উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখাই এখন মূল লক্ষ্য।আমাদের ফসলি জমি ও পর্যটন নির্ভর এলাকাকে একত্রীকরণে সাধারণ মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ প্রয়োজন।


বাংলাদেশের বিভিন্ন পর্যটন নির্ভর এলাকা যেমন টেকনাফ, রাঙামাটি, বান্দরবান, কক্সবাজার, সিলেট, কুয়াকাটা ইত্যাদিতে কোথায় কোথায় এমন কৃষি নির্ভর পর্যটনের আয়োজনে সাজানো যায় তাই আমাদের পরিকল্পনা হওয়া দরকার। সাধারণ মানুষ যতই এই কৃষি ও পর্যটন ভিত্তিক ব্যবসায় বিনিয়োগ করবে ততই দেশের অর্থনৈতিক ও কৃষি অঙ্গনে ব্যাপক পরিবর্তনের হাওয়া লাগতে থাকবে। যা জাতীয় পর্যায়ে প্রত্যেকটা মানুষের জীবিকায় ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে আমরা ধারণা করতে পারি।

মঙ্গলবার, ১০ মার্চ, ২০১৫

কৃষি ও পর্যটনঃ প্রতিবন্ধকতা ও সম্ভাবনা পর্ব-১

আমরা যেমন দেখেছি যে কৃষি উন্নয়নের সাথে পর্যটনকে সম্পৃক্ত করতে পারলে আমাদের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে। তেমনি রয়েছে নানাবিধ প্রতিবন্ধকতা। তবে আমাদের পর্যালোচনা চলবে। কারণ এটি একটি চলমান বিষয়। আমাদের দেশে যদিও এটি নতুন একটি ধারণা তবে বিশ্বের অন্য দেশগুলোতে এটি মোটেও কোন নতুন ধারণা নয়। বরংচ আমেরিকা, কোস্টারিকা, জার্মান, নিউজিল্যান্ড, মালয়শিয়া  এর মত দেশগুলোতে ইকোট্যুরিজমের প্রচুর জনপ্রিয়তা রয়েছে। বছরের নির্দিষ্ট সময়গুলোকে তারা ইকো পর্যটনকে ভিন্ন ভিন্ন আঙ্গিকে উপভোগ করার জন্য নির্ধারিত করে রাখে।
উদাহরণস্বরূপ বলা যায় মধ্য আমেরিকার দেশ কোস্টারিকায় কৃষি পণ্য উৎপাদনের মধ্যে রয়েছে গ্রীষ্মমন্ডলীয় ফল, সব্জি ও কফি। কলা ও আনারস রপ্তানীতেও কোস্টারিকা দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। এর ফলে আনারস ফলনের কারণে ব্যবহৃত কীটনাশকে ভূগর্ভস্থ পানি দূষণের পরিমাণ বেড়ে গেছে। এছাড়াও পর্যটন উন্নয়নের জন্য সংরক্ষিত বনের কিছু অংশ বিক্রি হয়ে যাচ্ছে। তাহলে এটি একটি প্রতিবন্ধকতা ইকো পর্যটন ও কৃষির সম্মিলিত প্রয়াসে।

এমনকি দেশগুলোর অঢেল বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের মূল হল পর্যটনকেন্দ্রগুলো। তারা ইকোট্যুরিজম ব্যবস্থাপনায় অনেক এগিয়ে রয়েছে। জীববৈচিত্র্য বিপর্যয় রোধেও রয়েছে নানান কর্মসূচি। এর পরেও আবার কৃষিভিত্তিক অনেক উৎপাদন অব্যাহত রয়েছে। এখানেই প্রশ্ন থেকে যায় যে পর্যটন এর উন্নয়নে কৃষিকে সম্পৃক্ত করা টা আসলেই কতটা পরিবেশবান্ধব।
কারণ বেশ কিছু প্রতিবন্ধকতা তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়।

প্রথমত, কৃষি নির্ভর প্রযুক্তি ও সার ব্যবহার করা ফলে পর্যটন নির্ভর এলাকার জীববৈচিত্র্য হুমকির মুখে পড়ছে কিনা

দ্বিতীয়ত, কৃষির প্রসারের ফলে প্রকৃতির অকৃত্রিম এলাকাগুলো কৃষি আওতায় এনে বৃক্ষ নিধন বা পরিবেশ অসংরক্ষিত হয়ে পড়ছে কিনা। এবং

তৃতীয়ত, পর্যটন নির্ভর এলাকায় লোক সমাগম বৃদ্ধির কারণে ময়লা, খোসা, আবর্জনার পরিমাণ বাড়বে সুতরাং সেগুলোর সঠিক ডাস্ট ম্যানেজমেন্ট হচ্ছে কিনা।


উপরোক্ত প্রতিবন্ধকতা গুলো কাটিয়ে বা কমিয়ে যদি কোন প্রকল্প বাস্তবায়ন সম্ভব হয় তাহলে নিঃসন্দেহে এটি হবে ভিন্নধর্মী একটি চমৎকার প্রকল্প।
আমাদের আজকের এই লেখায় যে প্রতিবন্ধকতার উল্লেখ আমরা করেছি তা সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানব। কারণ আমাদের প্রতিবন্ধকতা থাকলে সেগুলোকে সম্ভাব্য সমাধানের মাধ্যমে এগিয়ে গেলেই কৃষি ও ইকো পর্যটনের ‍উন্নয়ন সম্ভব। আগামী পর্বে আমরা সোবার এগ্রো এন্ড ইকো ইন্ডাস্ট্রিজের পদক্ষেপগুলো নিয়ে একটি প্রশ্নউত্তর লেখা দেয়ার চেষ্ট করব। যেখানে সোবার এর প্রকল্প লামা এগ্রো ভিলেজ এর আয়োজনে উপরোক্ত প্রতিবন্ধকতা বিষয়ে এই প্রতিষ্ঠান কি ভাবছে বা তাদের দায়িত্ব ও পরিকল্পনা কি সেটি জানব। এতে করে যেমন প্রকল্প বাস্তবায়নের সঠিক তথ্য ও স্বচ্ছতা প্রমাণ পাবে তেমনি পরিবেশ এর হুমকি না হয়ে সহযোগী প্রকল্প হিসেবে লামা এগ্রো ভিলেজের পরিচিতিও বাড়বে।

সোমবার, ৯ মার্চ, ২০১৫

পাহাড়ে যদি হয় কৃষি সম্ভার

অপার সম্ভাবনাময় অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি বাংলাদেশ। প্রকৃতির আনাচে কানাচে ছেড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে অকৃত্তিম রূপরস। পাহাড়-নদী আর সবুজের সমারোহে ঘেরা বাংলার সম্পদ সুরক্ষিত রাখা ও যত্ন নেয়ার দায়িত্ব ও কর্তব্য আমাদের। আর সমতলে কৃষি সম্প্রসারণের পাশাপাশি যদি এই প্রাকৃতিক অকৃত্তিম দান পাহাড়েও কৃষি বিপ্লব ঘটানো যায় তাহলে এটি আমাদের জন্য অভাবনীয় সুফল বয়ে আনবে। 



বান্দরবান, বৃহত্তর চট্টগ্রামের সর্ববৃহৎ জেলা। আমরা জানি প্রাকৃতিকভাবেই বান্দরবানের বৈশিষ্ট্য হল সমতলের চেয়ে এর জমি ও বসতভূমি অনেক উপরে। যারা এই জেলায় বসবাস করেন তারা আদিকাল থেকেই পাহাড়ে কৃষিকাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে আসছেন। তবে সমতলের চেয়ে পাহাড়ে এই কাজ অনেক বেশি চ্যলেঞ্জিং ও কষ্টসাধ্য। তাই সমতলেই আমরা কৃষি উৎপাদনের জন্য মনোযোগ দিয়ে এসেছি। কিন্তু বর্তমানে আমরা কৃষি ও পর্যটনকে একীভূত করে যে সম্ভাবনাময় ক্ষেত্রের স্বপ্ন দেখছি তা বাস্তবায়নের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য আমাদের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য ইতিবাচক।



বান্দরবান ছাড়াও বিভিন্ন পর্যটন নির্ভর পাহাড়ি অঞ্চলগুলোতে প্রয়োজন উপযুক্ত কৃষি ব্যবস্থাপনার। কৃষক সম্প্রদায় ছাড়াও সাধারণ মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ আমাদের পর্যটন ও কৃষি উন্নয়নের চালিকা শক্তি হিসেবে কাজ করবে। পাহাড়ে কৃষি সম্প্রসারণে ঐ এলাকার মানুষদের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি কৃষিতে বিনিয়োগে উৎসাহী জনগোষ্ঠী তৈরি সম্ভব। বর্তমানে সোবার এগ্রো এন্ড ইকো ইন্ডাস্ট্রিজ এই লক্ষ্যে কৃষি জমি বরাদ্দ দিচ্ছে। যেখানে পাহাড়ে কৃষি জমিতে ফল, সব্জি, ডেইরী, পোলট্রি, মৎস ইত্যাদি কৃষি পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাতকরণের মাধ্যমে লক্ষ্য হল কৃষি সম্ভার ঘটানো।

Sober Agro & Eco Industries Limited@ 2015

শনিবার, ৭ মার্চ, ২০১৫

পর্যটন কি পারবে অর্থনৈতিক মুক্তি দিতে

আমরা জানি কৃষি ও পোশাক শিল্পের সমৃদ্ধ ভান্ডার নিয়ে বাংলাদেশ অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশগুলোর থেকে অনেকাংশে এগিয়ে রয়েছে। একদিকে উন্নয়নের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা ও অন্য দিক দিক দিয়ে দেশের সার্বিক পরিস্থিতি। সব মিলিয়ে আমরা এক পা এগিয়ে যাই আর দু পা পিছাই। এমতাবস্থায় পর্যটন নিয়ে আমরা এগিয়ে যাবো কত দূর এ একটি প্রশ্ন থেকে যায়।



আমাদের দেশের নব্বই ভাগ মানুষ কোন না কোন ভাবে কৃষির সাথে জড়িত আর পর্যটন কে কৃষির সাথে সম্পৃক্ত করতে পারলে পর্যটন ও কৃষি দুটিই সমৃদ্ধ হবে। এখন এই কৃষি পর্যটন সম্পর্কে আমাদের ধারণা কতটুক স্বচ্ছ ও এর উন্নয়নে আমরা কিভাবে ভূমিকা রাখব এটিই এখন ভাববার বিষয়। বিগত পর্যটন বছরগুলো পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে বেশীরভাগ সময়ই পর্যটনের সময়গুলোতে রাজনৈতিক ও আকস্মিক দুর্ঘটনায় এর স্বাভাবিক আয় ব্যহত হয়েছে। তবে আশার কথা হল মানুষ ইন্টারনেট ও মিডিয়ার সহযোগীতায় পর্যটনের প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠছে।



বহুমাত্রিক শিল্প হিসেবে পর্যটন বিকাশের জন্য দীর্ঘমেয়াদী জাতীয় পরিকল্পনা, পর্যপ্ত পুঁজি বিনিয়োগ, আর্থিক ও কারিগরি সাহায্য সংগ্রহ, ভৌত ও কাঠামোগত সুবিধাদি স্থাপন, ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান ও স্থাপনাসমূহের সংরক্ষণ, সম্ভাব্য পর্যটন স্থানসমূহ চিহ্নিত করে সংরক্ষণ, চারু ও কারু ‍শিল্পের লালন ও বিকাশ, বিদেশিদেরযাওয়া আসার পদ্ধতি সহজ করা, হস্তশিল্পের উন্নয়ন, বনাঞ্চল ও বন্য জীব জন্তুর সংরক্ষণ, বিমান বন্দর উন্নতকরণ, বৈদেশিক প্রচার ও বিপণন ইত্যাদির সমণ্বয় সাধন, ব্যক্তিগত পর্যটন ও সৃষ্টিশীল চিন্তার সমণ্বয়, পর্যটন কেন্দ্রে নিত্য নতুন প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার, উপযুক্ত ও প্রশিক্ষিত লোকবলের সংযোজন ইত্যাদির প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।



অর্থাৎ পর্যটন উন্নয়নের পাশাপাশি বিশাল কাজ এর ক্ষেত্র তৈরি হবে এবং সম্মিলিত প্রচেষ্টা ও উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। এখন এটি কোন একার পদক্ষেপ নয়। বরংচ সর্ব স্তরের মানুষের সহযোগীতা ও প্রচেষ্টায় পর্যটন শিল্প কে ধাপে ধাপে এগিয়ে নিতে হবে। আর এর মাধ্যমেই অর্থনৈতিক উন্নয়ন সম্ভব। যা স্থানীয় লোকজনের পাশাপাশি দেশের জনগোষ্ঠীর অর্থনৈতিক মুক্তিকে ত্বরাণ্বিত করবে।


লেখা

সোমবার, ২ মার্চ, ২০১৫

কৃষি সম্প্রসারণ ও বাজার ব্যবস্থাপনা

কৃষি নির্ভর দেশ বাংলাদেশ। আমাদের আবাদযোগ্য জমিতে উন্নত সার, বীজ ও জৈবকীটনাশক এর পাশাপাশি উন্নত কৃষি প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি পেয়েছে। সমতলভূমিতে কৃষির ফলন বিস্তৃতির সাথে সাথে বাংলাদেশের চট্রগ্রাম বিভাগের উঁচু জমিতেও কৃষি ফলনের বিস্তার লক্ষ্য করা যাচ্ছে। কৃষি সম্প্রসারণে একযোগে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান যেমন বিএআরসি, ইউএনডিপি, এএফও সহযোগীতা করছে।


কৃষিশিল্পের সম্প্রসারণে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক রয়েছে। কৃষিপণ্য, বাজার ব্যবস্থা, যাতায়াত ও কৃষি প্রযুক্তির ব্যবহার।
সংক্ষিপ্ত দিকগুলো বিস্তারিতভাবে দেখলে নিচের বিষয়গুলো প্রতীয়মান হয়-
  • যে পণ্যটি উৎপাদিত হবে সেটির বীজ বা চারা কৃষকের কোছে সুলভ মূল্যে ও সময়মত পৌঁছানো।
  • কৃষককে সঠিক পদ্ধতিতে চাষাবাদ ও প্রযুক্তির ব্যবহারে শিক্ষা প্রদান।
  • উৎপাদিত পণ্যের বাজার সহজতর ও সুলভ ব্যবস্থাপনার ব্যবস্থা নিশ্চিত করা। প্রয়োজনে দেশের বাহিরেও রপ্তানী করার সুব্যবস্থা করা।
  • উৎপাদিত পণ্যের ন্যয্যমূল্য কৃষকের হাতে পৌঁছানো।
  • পণ্য ও অন্যান্য কৃষিসামগ্রী প্রয়োজনের সময় পৌঁছাতে পারার জন্য সুষ্ঠু যোগাযোগ মাধ্যম ও পরিবহনের সুযোগ তৈরি করা।
  • বাজার থেকে উৎপাদিত কৃষি পণ্য টাটকা ও ভেজাল মুক্ত ভাবে ক্রেতার কাছে পৌঁছানো ও রাসায়নিক দ্রব্যের ব্যবহার বন্ধ করার ব্যাপারে পর্যাপ্ত মনিটরিং ও আইনানুগ ব্যবস্থাপনা।
  • কৃষি উৎপাদন থেকে বাজারজাতকরণ পর্যন্ত তৈরিকৃত বর্জ্য সঠিক নিষ্কাশন ও পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখার ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা।


কৃষি একদিকে যেমন একটি লাভজনক ক্ষেত্র তেমনি এর উন্নয়নের মাধ্যমে দেশের চাহিদা পূরণের  পাশাপাশি বিদেশে কৃষি পণ্য রপ্তানী করে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ঘটানো সম্ভব। এছাড়াও পরিবেশ  ও বাস্তুতন্ত্র রক্ষায় কৃষির ভূমিকা অপরিসীম। আর এ কারণে কৃষিশিল্পের উন্নয়নে বাংলাদেশ এর বাজার ব্যবস্থাপনা ও উৎপাদন পরিকল্পনাকে আরো সৃষ্টিশীল ও সমণ্বিত হতে হবে।

একটি সোবার এগ্রো এন্ড ইকো ইন্ডাস্ট্রিজ প্রকাশনা।
আমাদের অন্যতম কৃষি প্রকল্প লামা এগ্রো ভিলেজে কৃষি জমি বরাদ্দ চলছে।