বিংশ শতাব্দীর শুরুতেই পর্যটন বিশ্বজনীন বিস্তৃতি লাভ করে। জাতিসংঘ ১৯৩৯ সালে ’পর্যটন’ শব্দটি সর্বপ্রথম ব্যবহার করে। পরবর্তীতে জাতিসংঘের উদ্যোগে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় সর্বসম্মতিক্রমে ১৯৭৫ সোলে জাতিসংঘের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গসংগঠন ‘বিশ্ব পর্যটন সংস্থা’ ( UNWTO) গঠন করে। বাংলাদেশ এ সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। সুতরাং বিশ্বের অর্থনৈতিক , মানবিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উন্নয়নে বাংলাদেশ পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে ক্রমবর্ধমান হারে ভূমিকা রাখছে।
এই ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশের বহুমাত্রিক পর্যটন শিল্প গড়ে উঠেছে। সোবার এগ্রো এন্ড ইকো ইন্ডাস্ট্রিজ এই বহুমাত্রিক পর্যটনের অন্যতম শিল্প কৃষিভিত্তিক পর্যটন উন্নয়নে কাজ করছে। একদিকে যেমন কৃষি উন্নয়নের কোন বিকল্প নেই তেমনি এই কৃষি কে পর্যটনের সাথে একীভূত করার মাধ্যমে একটি দ্বিমাত্রিক অর্থনৈতিক প্রসার সম্ভব হয়েছে।
সোবার এগ্রো এন্ড ইকো ইন্ডাস্ট্রিজ বর্তমানে বাংলাদেশের বান্দরবান জেলার লামায় এবং কক্সবাজার জেলার টেকনাফে দুটি প্রকল্প বাস্তবায়নে কাজ করছে। প্রকল্প দুটির নাম হল ’লামা এগ্রো ভিলেজ’ ও ‘রূপসাগর ট্যুরিস্ট ভ্যালী’।
পর্যটনকে সাধারণ মানুষের বিনোদনের মূল উৎসে পরিণত করতে প্রকল্পে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধার আয়োজন করা হয়েছে। কৃষি ভিত্তিক আয়োজন সংযোজন করায় বিনোদনের পাশাপাশি এই প্রকল্পে অর্থ বিনিয়োগের মাধ্যমে সুদমুক্ত বাণিজ্য সম্প্রসারণ সম্ভব। জমি উন্নয়ন ও বাণিজ্য সম্পর্কিত সকল সহযোগীতা সোবার কোম্পানী দিচ্ছে।
বিস্তারিত বিজ্ঞাপনে দেখুন:
বিস্তারিত বিজ্ঞাপনে দেখুন:
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন